৩২ তম বিশেষ বিসিএস এর সমাধান


৩২ তম বিশেষ বিসিএস এর সমাধান  দেখতে

>>> এখানে ক্লিক করুন  <<<

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিমানবন্দর !


বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিমানবন্দর হচ্ছে সৌদিআরবের ‘King Fahd International Airport’ এই বিমানবন্দরের আয়তন ৭৮০ বর্গ কি.মি.।
যা কিনা প্রতিবেশী দেশ বাহরাইনের (৭৫০ বর্গ কি.মি.) চেয়েও বড় !!!
সূত্রঃ উকিপিডিয়া।

চায়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস !


চা (ক্যামেলিয়া সিনেনসিনের পাতা)

উৎপত্তিস্থলঃ চীন

পরিচয়কালঃ প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ১০ম শতাব্দি

চা (ইংরেজি ভাষায়: Camellia sinensis) উদ্ভিদের পাতা, পর্ব ও মুকুলের কৃষিজাত পণ্য যা বিভিন্ন উপায়ে প্রস্তুত করা হয়। এছাড়া ‘চা’ বলতে এক ধরণের সুগন্ধযুক্ত ও স্বাদবিশিষ্ট পানীয়কেও বোঝানো হয়। এই পানীয় ক্যামেলিয়া সিনেনসিন গাছের পাতাকে বিশেষ উপায়ে প্রস্তুতের মাধ্যমে গরম পানিতে মিশিয়ে তৈরি করা হয়। ক্যামেলিয়া সিনেনসিন গাছের সাধারণ নামও চা।

পানির পরেই চা বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত পানীয়। এর একধরণের স্নিগ্ধ, প্রশান্তিদায়ক স্বাদ রয়েছে এবং অনেকেই এটি উপভোগ করে। প্রায় ছয় ধরণের চা রয়েছে: সাদা চা, হলুদ চা, সবুজ চা, উলং চা, কাল চা এবং পুয়ের চা। তবে সর্বাধিক পরিচিত ও ব্যবহৃত চা হল সাদা, সবুজ, উলং এবং কাল চা। প্রায় সবরকম চা-ই ক্যামেলিয়া সিনেনসিন থেকে তৈরি হলেও বিভিন্ন উপায়ে প্রস্তুতের কারণে এক এক ধরণের চা এক এক রকম স্বাদযুক্ত। পুয়ের চা একধরণের গাঁজনোত্তর চা যা অনেক ক্ষেত্রে ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

কিছু কিছু চায়ে ক্যামেলিয়া সিনেনসিন থাকে না। ভেষজ চা হল একধরণের নিষিক্ত পাতা, ফুল, লতা ও উদ্ভিদের অন্যান্য অংশ যাতে কোন ক্যামেলিয়া সিনেনসিন নেই। লাল চা সাধারণত কাল চা (কোরিয়া, চীন ও জাপানে ব্যবহৃত হয়) অথবা দক্ষিণ আফ্রিকার রুইবস গাছ থেকে তৈরি হয় এবং এতেও কোন ক্যামেলিয়া সিনেনসিন নেই।

এক গবেষণায় দেখা গেছে ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে সারা বিশ্বে ৩৮,০০,০০০ টন চা পাতা উৎপাদিত হয়েছে। চা উৎপাদনের দিক থেকে এগিয়ে আছে চীন, ভারত, কেনিয়া, শ্রীলঙ্কা।

বিশ্বের প্রথম ল্যাপটপ !


Name: Osborne – 1
Release date : 3rd April 1981
Operating System : CP/M
CPU : Zilog Z80 4.0MHz
RAM : 64kb
Monitor : 5 inch.
Weight : 10.7kg

Dead Sea মৃত সাগর !



সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৪২০ মিটার(১,৩৭৮ ফিট) নিচে এটি পৃথিবীর নিম্নতম স্থলভূমি । এটি সমুদ্রের পানির চাইতে ৮.৬ গুণ বেশি লবণাক্ত । সাগর বলা হলেও এটি মূলত একটি লেক যার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,২৪০ ফুট। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৬৭ কিলোমিটার এবং প্রস্থে সর্বোচ্চ ১৮ কিলোমিটার। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে , মহাসাগরের পানির তুলনায় ডেড সির পানিতে মিশে থাকা খনিজ উপাদানগুলোর পার্থক্য আছে । মৃত সাগরের পানিতে মিশে থাকা লবণে ১৪% ক্যালসিয়াল ক্লোরাইড , ৪% পটাশিয়াম ক্লোরাইড , ৫০% ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড এবং ৩০% সোডিয়াম ক্লোরাইড রয়েছে । এর লবণাক্ততা শতকরা ৩০% । ফলে পানির ঘনত্ব ১.২৪ কেজি/লিটার ।উচ্চ প্লবতার দরুন যে কেউ মৃত সাগরের পানিতে ভেসে থাকতে পারে । এই আচরণ যুক্তরাষ্ট্র-এর ইউটাহ তে অবস্থিত গ্রেট সল্ট লেক এর মত । এ হ্রদে কোন উদ্ভিদ বা মাছ বাঁচে না বলেই মূলত একে মৃত সাগর বলা হয়ে থাকে । কেবল সামান্য কিছু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক অণুজীবের সন্ধান পাওয়া যায় ।

২০০১ সালে মৃত সাগর থেকে প্রাপ্ত ব্রাইন থেকে ইসরায়েল ১.৭৭ মিলিয়ন টন পটাশ , ৪৪,৯০০ টন কস্টিক সোডা , ২০৬,০০০ টন ব্রোমিন এবং ২৫,০০০ টন ম্যাগনেসিয়াম ধাতু এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড উৎপাদন করে । জর্ডান প্রান্তে ১৯৫৬ সালে স্থাপিত হয় আরব পটাশ(এপিসি) । এটি বাৎসরিক ২ মিলিয়ন টন পটাশ উৎপাদন করে । এছাড়া উৎপাদিত হয় সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং ম্যাগনিসয়াম।

(সংগৃহীত)

%d bloggers like this: